ফ্লোর প্রাইস উঠিয়ে দেওয়ায় সার্কিট ব্রেকারের নতুন নিয়ম নিয়ে ভয় কেটেছে বিনিয়োগকারীদের। ফলে রোববার হুজুগে শেয়ার বিক্রিকারীরাই সোমবার শেয়ার কিনছেন। আর তাতে সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস আজ সোমবার (২১ জুন) সূচকের
মোবাইল অ্যাপ ব্যবহারকারীদের কাছ থেকে মাসিক ফি নেয়ার সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) কর্তৃপক্ষ। নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী
ওভার দ্যা কাউন্টার (ওটিসি) থেকে ফিরে আসা চার কোম্পানির মধ্যে তিন কোম্পানি শেয়ার ও ইউনিট বিক্রি করার মতো কোনো বিনিয়োগকারী নেই। আজ (২০ জুন) লেনদেন চলাকালীন সময় কোম্পানিগুলোর শেয়ার বিক্রেতা
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জর (ডিএসই) সদস্য রাষ্ট্র বানকো সিকিউরিটিজের বিনিয়োগকারীদের পাশে থাকবে ডিএসই। এলক্ষ্যে বানকোর যেসব গ্রাহক লিঙ্ক অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে অন্য কোনো ট্রেক হোল্ডার কোম্পানিতে নিজের নামের শেয়ার নিতে চায় সেসব
বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স এসোসিয়েশনের (বিএমবিএ) সভাপতি মো. ছায়েদুর রহমান বলেন, তালিকাভুক্ত কোম্পানির করহার কমানো হয়েছে। এটা ভালো সিদ্ধান্ত। এরফলে কোম্পানির লভ্যাংশ প্রদানের সক্ষমতা বাড়বে। এর বাহিরে বাজেটে শেয়ারবাজারের জন্য অন্যান্য
উঠে গেল পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত সব কোম্পানির ফ্লোর প্রাইস (শেয়ার লেনদেনে মূল্যের সর্বনিম্ন সীমা)। ফলে আগামী রোববার ২০ জুন থেকে কোনো শেয়ারে মূল্যের উপর ফ্লোর প্রাইস থাকবে না। আজ বৃহস্পতিবার (১৭
পুজিবাজার তালিকাভুক্ত টেলিকম খাতের বহুজাতিক কোম্পানি গ্রামীণফোন লিমিটেড ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত ২০২০ হিসাব বছরের জন্য ঘোষিত নগদ লভ্যাংশ সংশ্লিষ্ট শেয়ারহোল্ডারদের পাঠিয়েছে। সর্বশেষ ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত ২০২০ হিসাব বছরে শেয়ারহোল্ডারদের ১৪৫
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত স্ট্যান্ডার্ড ইন্স্যুরেন্সের দুই উদোক্তা পরিচালক শেয়ার কেনার ঘোষণা দিয়েছেন। ঘোষণা অনুযায়ী উদ্যোক্তারা সাড়ে ১৩ লাখ ৫৯ হাজার শেয়ার কিনবেন। বুধবার (১৬ জুন) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ
আজ বৃহস্পতিবার (১৭ জুন) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ নেয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ২৩৭টির বা ৬৩.৭০ শতাংশ শেয়ার ও ইউনিট দর কমেছে। এদিন শেয়ার দর সবচেয়ে বেশি কমেছে ইনডেক্স এগ্রোর
দেশের শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত পাঁচ কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট বিক্রি করার মতো কোনো বিনিয়োগকারী নেই। আজ (১৭ জুন) লেনদেন চলাকালীন সময় কোম্পানিগুলোর শেয়ার বিক্রেতা শূন্য হয়ে পড়েছে। অর্থাৎ কোম্পানিগুলোর শেয়ার দর