পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ১৪ কোম্পানির ৫ বছরের বেশি ডিভিডেন্ড না দেওয়া এবং ৩ বছরের বেশি সময় ধরে উৎপাদন না থাকার কারণে এগুলোকে তালিকাচ্যুতির জন্য অনেকদিন ধরেই রি-ভিউয়ে রেখেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ
পুঁজিবাজারে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ১৫টি ব্রোকারহাউজ তাদের গ্রাহকদের জমাকৃত টাকার একাংশ হাওয়া করে দিয়েছে । প্রতিষ্ঠানগুলোতে গ্রাহকদের যে পরিমাণ টাকা থাকার কথা বাস্তবে তার চেয়ে ৪৬ কোটি ৮৭ লাখ
অনেকেই নিজেদের ব্যক্তিগত ও তাদের মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানের কথা ভেবে ফ্লোর প্রাইসের (দর কমার সর্বনিম্ন সীমা) বিরোধীতা করেছেন। উপেক্ষা করেছেন সাধারন বিনিয়োগকারীদের কথা। তবে সেই ফ্লোর প্রাইসের মধ্যেই শেয়ারবাজারে বিনিয়োগকারীদের অংশগ্রহণ
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) বুধবার ব্লক মার্কেটে মোট ৪৬ কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিগুলোর মোট ৭১ লাখ ৮৩ হাজার ৮০২টি শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যার বাজার মূল্য ২৮ কোটি ৭৩ লাখ
আগের বছরের তুলনায় ২০১৯ সালে তালিকাভুক্ত ব্যাংকগুলোর ২ হাজার ২৭০ কোটি ৩৬ লাখ টাকার পরিশোধিত মূলধন বেড়েছে। এর বিপরীতে ব্যাংকগুলোর নিট মুনাফা বেড়েছে ১৬৬ কোটি ৭ লাখ টাকা। যাতে ব্যাংকগুলোর
করোনাভাইরাস ভীতির পাশাপাশি ফ্লোর প্রাইস ভীতি কাটিয়ে উঠতে শুরু করেছেন বিনিয়োগকারীরা। সে কারণে তারা ধীরে ধীরে বাজারে ফিরে আসছেন, বাড়াচ্ছেন নিজেদের অংশগ্রহণ, যার ফলে আস্তে আস্তে বাজারচিত্র পরিবর্তিত হচ্ছে। কিছুটা
বিদেশি বিনিয়োগকারীদের আকর্ষণে নীতিমালা সহজীকরণসহ বিশেষ সুবিধা দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এখন থেকে বিদেশি প্রতিষ্ঠানগুলো চাইলেই তাদের লভ্যাংশের অর্থ বাংলাদেশে নিজের প্রতিষ্ঠানে বা অন্য কোনো প্রতিষ্ঠানে পুনঃবিনিয়োগ করতে পারবে। যাদের কয়েকটি
পুঁজিবাজারের বিনিয়োগকারীদের কোটি কোটি টাকা আত্মসাতের কথা স্বীকার করেছেন প্রক্রেস্ট সিকিউরিটিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শহীদ উল্লাহ। গোয়েন্দা পুলিশের কাছে তিনি টাকা আত্মসাতের কথা স্বীকার করেছেন। করোনাভাইরাস মহামারীর মধ্যে অফিস গুটিয়ে লাপাত্তা
করোনাকালে অস্বাভাবিক হারে কমে গেছে পুঁজিবাজারে লেনদেন। দীর্ঘদিন ধরে মূল মার্কেটে ১০০ কোটি টাকার নিচে লেনদেন হচ্ছে। পাশাপাশি দর বৃদ্ধি পাওয়া কোম্পানির সংখ্যা থাকছে ৪০-এর নিচে। ৩১ মে লেনদেন চালু
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংকের মধ্যে প্রয়োজনীয় মূলধন সংরক্ষণে ব্যর্থ হয়েছে ১৩ ব্যাংক। আন্তর্জাতিক নীতিমালা অনুসারে ব্যাংকগুলোর মূলধন ঘাটতি রয়েছে ২৫ হাজার ৯০৪ কোটি টাকা। ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে এসব ব্যাংক। নতুন করে