সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস মঙ্গলবার (০৬ জুলাই) পুঁজিবাজারের তালিকাভুক্ত ১৪ কোম্পানির শেয়ার সর্বোচ্চ দরে লেনদেন হয়ে হল্টেড হয়ে গেছে। বেলা সোয়া এগারোটায় কোম্পানিগুলো বিক্রেতা সংকটে পড়ে হল্টেড হয়ে যায়। ঢাকা স্টক
মহামারি করোনাভাইরাস সংক্রমণের মধ্যেও এশিয়ার পুঁজিবাজারে সর্বোচ্চ মুনাফা দিয়েছে বাংলাদেশের পুঁজিবাজার। বাংলাদেশের পুঁজিবাজার এখন অনেকটা লোকচক্ষুর আড়ালে থাকা মণিমুক্তার মতো। এইচএসবিসি ব্যাংকের এক প্রতিবেদনে এমনটাই বলা হয়েছে। তবে ব্যাংকটি বলেছে,
বিদায়ী সপ্তাহে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত আর্গন ডেনিম, ডেলটা লাইফ, নিউ লাইন টেক্সটাইল ও অলিম্পিক এক্সেসরিজ ছিল অস্বাভাবিক দর বৃদ্ধির আলোচিত কোম্পানি। কোম্পানি চারটির অস্বাভাবিক দর বৃদ্ধিরকারণে প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ
প্রাথমিক গণপ্রস্তাব (আইপিও) প্রক্রিয়া সম্পন্ন হওয়া সোনালী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার ১১ টাকায় লেনদেন শুরু হয়েছে। বুধবার (৩০ জুন) সকালে দেশের ঢাকা ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই-সিএসই) কোম্পানির শেয়ারের লেনদেন শুরু
চলতি সপ্তাহের শুরু থেকে বস্ত্র খাতের দাপটও অনেকটা ম্লান হয়েছে। ফলে বিমার পর যারা বস্ত্র খাতের প্রতি বেশি আগ্রহী হয়েছিলেন, তারা এখন উদ্বেগে বিনিয়োগ ফিরে পাওয়া নিয়ে। গত দুই মাসে
শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত তিন কোম্পানির ঘোষিত বোনাস শেয়ার শেয়ারহোল্ডারদের বেনিফিশিয়ারি ওনার্স (বিও) হিসাবে পাঠানো হয়েছে। সেন্ট্রাল ডিপজিটরি বাংলাদেশ লিমিটেড (সিডিবিএল) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। কোম্পানি তিনটি হলো : মিউচুয়াল ট্রাস্ট
আবেদনকারীদের মধ্যে বরাদ্দ দেয়া প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) শেয়ার শেয়ারহোল্ডারদের বেনিফিশিয়ারি ওনার্স (বিও) হিসাবে প্রেরণ করা হয়েছে। সেন্ট্রাল ডিপজিটরি বাংলাদেশ (সিডিবিএল) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। জানা গেছে, কোম্পানিটির আইপিও শেয়ার
চামড়া খাতের কোম্পানি ফরচুন সুজ আজ সোমবার (২৮ জুন) পুঁজিবাজারে চমক দেখাল। প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্লক মার্কেটে আজ কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৮৫ লাখ ৭৯ হাজার ৭০০টি।
সারা দেশে করোনাভাইরাসের সংক্রমণের ঊর্ধ্বগতি ঠেকাতে সোমবার (২৮ জুন) থেকে সীমিত পরিসরে লকডাউন কার্যকর হচ্ছে। বৃহস্পতিবার (১ জুলাই) থেকে ৭ দিনের জন্য সর্বাত্মক লকডাউন কার্যকর হবে। এ সময়ে জরুরি পরিষেবা
বর্তমানে পুঁজিবাজরে তালিকাভুক্ত বস্ত্র খাতের ৫৮টি কোম্পানির রয়েছে। যার মধ্যে পিই রেশিও বিবেচনায় ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থানে রয়েছে ২৬টি কোম্পানি। ঝুঁকিপূর্ণ থাকায় কোম্পানিগুলোর শেয়ারে বিপরীতে বর্তমানে মার্জিন ঋণ থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন বিনিয়োগকারীরা।